Friday, August 15, 2025

Janmashtami 2025 Tithi: জন্মাষ্টমী ২০২৫ সালের তিথি শুরু আজ রাতেই! থাকবে কতক্ষণ? দেখে নিন শুভ সময়কাল

 


জন্মাষ্টমী ২০২৫ ঘিরে দেশের নানান প্রান্তে সাজো সাজো রব। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে কৃষ্ণপক্ষের ভাদ্রপদের অষ্টমী তিথিতে শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাবের তিথি রয়েছে। সেই তিথিকে স্মরণ করেই পালিত হয় শ্রীকৃষ্ণ জন্মাষ্টমী। এই পুণ্যতিথিতে দেশের ইসকনের মন্দিরগুলি ছাড়াও, মথুরা, দ্বারকা থেকে বৃন্দাবনে শ্রীকৃষ্ণ নাম সংকীর্তনে গোটা দিন মাতোয়ারা থাকেন ভক্তরা। দিকে দিকে ৫৬ ভোগ দিয়ে তাঁর বিশেষ পুজো পালিত হয়। এদিকে, তিথি বলছে, আজ ১৫ অগস্ট রাত থেকেই পড়ছে জন্মাষ্টমী পড়ছে। তবে জন্মাষ্টমী পালিত হবে ১৬ অগস্ট। দেখা যাক, এই বিশেষ উৎসবের তিথি।

জন্মাষ্টমী ২০২৫ তিথি:-

বিশুদ্ধ সিদ্ধান্তমতে জন্মাষ্টমীর অষ্টমী তিথি আরম্ভ হচ্ছে শুক্রবার ১৫ অগস্ট। আজ রাত অর্থাৎ আজ ১৫ অগস্ট রাতে ১১ টা ৫১ মিনিটে এই তিথি শুরু হচ্ছে। আর অষ্টমী তিথি শেষ হবে শনিবার ১৬ অগস্ট। অর্থাৎ আগামিকাল শনিবার ১৬ অগস্ট রাত ৯ টা ৩৫ মিনিটে তিথি শেষ হবে। অন্যদিকে, গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকামতে শ্রীকৃষ্ণজন্মাষ্টমী ২০২৫র অষ্টমী তিথি আরম্ভ হচ্ছে, আজ শুক্রবার ১৫ অগস্ট। আজ রাত ১ টা ১৬ মিনিট ৯ সেকেন্ডে জন্মাষ্টমীর অষ্টমী তিথি শুরু হবে। অষ্টমী তিথি শেষ হবে শনিবার ১৬ অগস্ট। পঞ্জিকা বলছে, আগামিকাল শনিবার ১৬ অগস্ট রাত ১০ টা ৪৮ মিনিট ৩ সেকেন্ডে অষ্টমী তিথি শেষ হচ্ছে।

নিশিথ পুজো থেকে ব্রহ্ম মুহূর্ত:-

এদিকে, নিশিথ পুজোর সময় আজ রাত ১২ টা ০৬ মিনিট থেকে শুরু হবে। 'দহি-হান্ডি' অনুষ্ঠান পালিত হবে ১৬ অগস্ট। উল্লেখ্য, দেশের একটা বিস্তীর্ণ ভূভাগে দহি হান্ডি উৎসব ঘিরে ব্যাপক উৎসাহ দেখা যায়। বিশেষ পঞ্জিকা অনুসারে জন্মাষ্টমী ২০২৫ সালে রোহিনী নক্ষত্র ১৭ অগস্ট ৪ টে ৩৮ মিনিটে শুরু। ব্রহ্ম মুহূর্ত ভোর ৪ টে ২৪ মিনিট থেকে শুরু করে ভোর ৫ টা ০৭ মিনিট পর্যন্ত চলবে। এমন শুভ দিনে ভোরে শুভ তিথি দেখে শ্রীকৃষ্ণ নান সংকীর্তে মাতেন ভক্তরা। আর তারই পালা শুরু হতে চলেছে ২০২৫ সালে।

(এই প্রতিবেদন মান্যতা নির্ভর। এর সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা।)

Wednesday, April 5, 2017

সনাতন ধর্মে মৃতদেহ দাহ করার তিনটি কারন আছে।


(১) আধ্যাত্মিক কারণঃ আমরা সনাতন ধর্মের অনুসারিরা পুনর্জন্মে বিশ্বাসী। এই ত্রিতাপদগ্ধ সংসারে পুনরায় জন্মগ্রহন করে মানুষ দুঃখজ্বালা ভোগ করুক এটা কেউ চাই না। যে দেহে তিনি এতদিন বাস করেছেন, তাকে সাজিয়ে গুছিয়ে রেখেছেন, পৃথিবীর যাবতীয় সুখের স্বাদ তাকে দিয়েছেন সে দেহের প্রতি আকর্ষণ ও মায়া থাকা স্বাভাবিক। দেহের প্রতি আকর্ষণে পুনঃ দেহ ধারনে তার আকাঙ্ক্ষা জাগতে পারে, ঐ আকাঙ্ক্ষা দূর করার উদ্দেশেই আকর্ষণের বস্তু দেহটিকে পোড়ানো হয়।

Monday, December 12, 2016

হিন্দু বিয়েতে সাত পাকে ঘোরা হয় কেন ?



বিয়ে মানে দুটো মনের মিলন, দুটো পরিবারের মিলন। বিয়েতে অনেক নিয়ম কানুন মানা হয়। এক এক ধর্মের এক এক নিয়ম। হিন্দু মতে বিয়ে মানেই, শুভদৃষ্টি, সাত পাকে ঘোরা, খই পোড়ানো, সিঁদুর দান। তবে এই সমস্ত রীতি কিন্তু শুধুই ধর্মীয় কারণে নয়। এর পিছনে আরও অনেক কারণ রয়েছে।

Sunday, March 27, 2016

জেনে নিন কি ভাবে বল্লাল সেন সমাজের মহা সর্বনাশ করেছে ?

হিন্দু সমাজের
এক সময়কার রাজা বল্লাল সেন
সমাজের মহা সর্বনাশ করেছেন।
যতদিন এই পৃথিবী থাকবে ততদিন
বল্লাল সেনের অনাচার ও
অনাসৃষ্টি হিন্দু সমাজ ভূলবে না।

বেদ ও শ্রীকৃষ্ণ

বেদ শব্দের অর্থ জ্ঞান এবং সেটি
ভগবান থেকে প্রকাশিত হচ্ছে. বেদ
শাশ্বত ও অপৌরুষেয় পরম জ্ঞান
নিত্য ও কোন মানুষের রচিত নয়.
শাস্ত্রীয় ইতিহাস অনুসারে, সৃষ্টির
আদিতে ব্রক্ষ্মান্ডের প্রথম জীব
স্বয়ম্ভু ব্রক্ষ্মা এই বেদ-জ্ঞান লাভ
করেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণর নিকট থেকে,
তার বেণুধ্বনির মাধ্যমে
যো ব্রক্ষ্মাণং বিদধাতি পূর্ব্বং
যো বৈ

বিপদে কৃষ্ণ ভিন্ন অন্য কেউ রক্ষা করতে পারে না।

বিপদে কৃষ্ণ ভিন্ন অন্য কেউ রক্ষা করতে পারে না। 
( বিষ্ণু পুরাণ, ১/৮/৭০)
তাৎপর্য : আমরা যখন কোন বিপদে পড়ি, তখন কাকে স্মরণ করি? যে আমাদের সাহায্য করতে পারবে।বিপদের মুহূর্তে যে আমাদের সাহায্য করতে পারবে না,তাকে স্মরণ করে কোন লাভ হয়?শাস্ত্রে বলা হয়েছে, আমাদের বিপদ থেকে প্রকৃত পক্ষে রক্ষা করতে পারে একমাত্র ভগবান শ্রীকৃষ্ণ।তাই কৃষ্ণ ভিন্ন অন্য কেউর শরণাপন্ন হতে হয় না।রক্ষা করার মালিক একমাত্র কৃষ্ণই, দ্বিতীয় কেউ নেই।তাই সব সময় হরেকৃষ্ণ। হরেকৃষ্ণ

গুরু প্রণাম মন্ত্র :

অখণ্ডমণ্ডলাকারং ব্যাপ্তং যেন চরাচারম্। তত্পদং দর্শিতং যেন তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ॥