Sunday, May 17, 2015

পষ্ণতত্ত মন্ত্রের তাত্‍পর্যঃ

   শক্তি শ্রীগদাধর প্রভু এবং তাঁর তটস্থা শক্তি শ্রীবাস প্রভু ।

******রাম কথা*****

ঋষি বিশ্বেশ্রবা আররাক্ষসী
নিকষার পুত্র ছিলেন রাক্ষসরাজ
রাবণ।রাবণ একাধারে ব্রহ্মা
ওশিবকে প্রসন্ন করে বরদান লাভকরে
অত্যাচারী হয়ে উঠে।রাবণ

সরস্বতী মায়ের বাহন শ্বেতহংস হওয়ার কারনঃ

মা হলেন জ্ঞানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী। সাধারনত সরস্বতী মায়ের বাহন শ্বেতহংস। হাঁস অসারকে ফেলে সার গ্রহণ করে।

শিবলিঙ্গ কি ও কেন?



লিঙ্গ শব্দের আমরা শুধু একটি অর্থ জানি তা হলো জননেন্দ্রিয় এবং ব্যকরণগত অর্থ হলো পুংস্তত্ব বা স্ত্রীত্ব জ্ঞাপক অর্থ। লিঙ্গ শব্দের যে আরো অর্থ হতে পারে তার কোন চিন্তা আমরা করি না। লিঙ্গ শব্দের আরেকটি অর্থ হলো সূক্ষ দেহ।

প্রশ্নঃ নমস্কার কি ?




উত্তরঃ ডঃ মহানামব্রত ব্রহ্মচারী দ্বিতীয় বিশ্ব ধর্ম মহাসম্মেলনে(যথাসম্ভব ১৯৩৩ সালে) যোগ দিতে গিয়েছিলেন তখন। একে তো ব্রম্মচারী বলে তার পরনের পোশাক অদ্ভুত, তার উপর বিভিন্নধর্মী সবাইকে উদ্দেশ্য করে তিনি নমস্কার জ্ঞাপন করলেন সনাতনী ভঙ্গিতে 'মাথায় ও বুকে হাত ঠেকিয়ে'। তখনি সবাই চিৎকার করে উঠল,

প্রশ্নঃ মা দুর্গার গমন ও আগমন বাহনগুলোর ফলাফল কি?


উত্তরঃ মায়ের সাধারনত গমন ও আগমনে চারটি বাহন দেখা যায়।
১)গজ বা হাতি,
২)ঘোটক বা ঘোড়া,
৩)নৌকা,
৪)দোলা বা পালকি।

গনেশের বিভিন্ন নাম ---


•অবিঘ্নেশ্বর→অবিঘ্নের ঈশ্বর
•অম্বিকানন্দন→অম্বিকার (দুর্গা) নন্দন (পুত্র)
•অম্বিকাসূত→অম্বিকার (দুর্গা) সূত (পুত্র)

পঞ্চবাহনের সঙ্গ-অনুষঙ্গ

দেবীবাহিনীর প্রধান আকর্ষণ দুর্গা ও তাঁর সন্তানেরা। কিন্তু তাঁদের বাহনেরা কি আকর্ষণীয়? প্রত্যেকের পাশে এমন সব প্রাণী, তাদের চরিত্র দিয়ে যেন জোড় মেলানো যায় না। কিন্তু দুর্গাপূজার লোককাহিনিতে প্রত্যেকের বাহন নিয়েই বিভিন্ন কার্যকারণ হাজির করা হয়েছে।

আমরা কেন মূর্তি বা প্রতিমা পূজা করি ?


প্রশ্নটি করলে আমরা উত্তর দিতে পারি না। এ আমাদের দুর্ভাগ্য! যুধিষ্ঠির মহারাজকে ধর্মরূপী যক্ষ প্রশ্ন করেছিল- সবচেয়ে চঞ্চল কী
যুধিষ্ঠির মহারাজ উত্তর মন।
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতায়ও বলা হয়েছে- ‘চঞ্চলং হি মনঃ কৃষ্ণ প্রমাথি বলবদ্দৃঢ়ম্।

আত্মা

শ্রীমদ্ভগবদগীতায় (২.২০) বলা হয়েছে
ন জায়তে ম্রিয়তে বা কদাচিত্‍
নায়ং ভূত্বা ভবিতা বা ন ভূয়ঃ ।
অজো নিত্যঃ শাশ্বতোহয়ং পুরাণো
ন হন্যতে হন্যমানে শরীরে ।।

সনাতন হিন্দু সংস্কৃতির শ্রেষ্ঠ দান কি? পূজা কি?? পূজা কি বৈদিক সাধনা??


উত্তরঃ

•••দশবিধ সংস্কার•••


মনুসংহিতা, যাজ্ঞবাল্ক সংহিতা পরাশর সংহিতা, প্রভূতি স্মৃতিশাস্ত্রে দশকর্মের বিধি-বিধান বর্ণিত হয়েছে।
•গর্ভাধান -
পিতা-মাতার দেহে ও মনে যেসব দোষ- গুণ থাকে সেগুলো সন্তানের মধ্য দিয়ে প্রকাশিত হয়। এটা দেখে আর্য- ঋষিগণ গর্ভাধান বিধি প্রবর্তন করেছেন। শুভলগ্নে সন্তানের জন্মদানের জন্য যে মাঙ্গলিক অনুষ্ঠান তাকে গর্ভাধান।
•পুংসবন-

সিঁদুর কী এর ব্যবহার এবং ইতিহাস।

 সিঁদুর:
সিঁদুর (বা সিন্দূর) একপ্রকার রঞ্জক
পদার্থ। এটি সাধারণত মেয়েদের
সিঁথিতে একপ্রান্ত থেকে অপর
প্রান্ত অবধি প্রসারিত
টীকা বা কপালে টিপের
আকারে ব্যবহৃত হয়।

সূর্যকে প্রণাম মন্ত্র

ওঁ জবাকুসুমসঙ্কাশংকাশ্যপেয়ং মহাদ্যুতিম্। ধ্বান্তারিং সর্বপাপঘ্নং প্রণতোহষ্মি দিবাকরম্॥
.
গোবিন্দ প্রণাম মন্ত্র : ওম ব্রহ্মাণ্ড দেবায় গোব্রাহ্মণ হিতায় চঃ জগদ্ধিতায় শ্রীকৃষ্ণায় গোবিন্দায় নমঃ॥

গীতার বানী - ১

গীতাতে স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণ বলেছেনÑ “আমি জন্মহীন, অব্যয় আত্মা, ভূতগণের ঈশ্বর (শাসক, নিয়ন্তা স্রষ্টা) হয়েও নিজ প্রকৃতিকে (অনির্বচনীয় মায়াশক্তিকে) আশ্রয় করে আত্মমায়ায় জন্মগ্রহণ করি।” এ ছাড়া তিনি তাঁর জন্ম নিয়ে আরও বলেছেন, তাঁর জন্ম সাধারণ মানুষদের মতো নয় এবং তাঁর মৃত্যুও সাধারণ মানুষের মতো নয়।মানুষ জন্মগ্রহণ করে এবং মারা যায় কিন্তু আমি জন্মরহিত হয়েও আবির্ভূত হই এবং অবিনশ্বর হয়েও অন্তর্ধান করে থাকি। আবির্ভূত হওয়া এবং অন্তর্হিত হওয়া Ñ দু’টিই আমার অলৌকিক লীলা।

বিদ্যাপতির গান-বৈষ্ণব পদাবলী

বহুত মিনতি করি তোয়(মাধব)।।
দেই তুলসী তিল এ দেহ সমর্পিলুঁ
দয়া জনু ছোড়বি মোয় মাধব
বহুত মিনতি করি তোয়(মাধব)।।